মুক্তির চেতনায় মতিউর

মুক্তির চেতনা (মার্চ ২০১২)

বিন আরফান.
  • ২৬
  • ৮৬
এক রক্তক্ষয়ী ও দৃঢ়চেতা যুদ্ধের মধ্যদিয়ে জন্মেছে একটি স্বাধীন বাঙালি জাতি। সংগ্রামী বাঙালি তার স্বাধিকার আদায়ের লক্ষ্যে দল মত নির্বিশেষে ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্দ্ধে উঠে ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে একনিষ্ঠ্য হয়ে রুখে দাঁড়ান অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে। মাতৃভূমির মুক্তি চিন্তায় লক্ষ লক্ষ নির্ভীক বাঙালি নিঃস্বার্থ আত্নত্যাগ করেছিলেন। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট শহীদ মতিউর রহমান তাঁদের একজন।

জেলা সাব রেজিষ্টার আব্দুস সামাদ ও মোবারকুন্নেছার এগার সন্তানের মধ্যে মতিউর রহমান অষ্টম। ১৯৪১ সালের ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার ১০৯, আগাসাদ রোডে তাঁর জন্ম, তবে পৈত্তিক ভিটা নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানাস্থ রামনগর গ্রামে। হাসিখুশি কোমল তুলতুলে ছেলেটির চাকুরীর সুবিধার্থে জন্ম তারিখ দেখানো হয়েছিল ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৫।

পরিবারের কাছ থেকে বিদ্যার হাতেখড়ি অর্জন করে ছাত্রজীবনের শুভ সূচনা করেন ঐতিহ্যবাহী ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলে। ছোটবেলা থেকেই একজন বিমান সেনা হবার স্বপ্ন তাঁর বুকে বাসা বাঁধে। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিতে সেখানে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়নের পর ১৯৫৬ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের সারগোদাস্থ ‘পাকিস্তান এয়ার ফোর্স পাবলিক স্কুলে’ ভর্তি হন। নিরলস পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে ১৯৬০ সালে তিনি প্রথম বিভাগে মেট্রিক পাশ করেন। ফলে তাঁর অন্তরে লালিত স্বপ্ন তাঁকে হাতছানি দিয়ে ডাকতে থাকে। একদিন বাস্তবে রুপ নেয় তাঁর স্বপ্ন। ১৯৬১ সালের ১৫ অগাস্ট রিসালপুর পাকিস্তান বিমান বাহিনী একাডেমিতে ৩৬তম জিডি (পি) ফোর্সে যোগ দেন।

ছাত্র জীবনে তিনি যেমনি মেধাবি ছাত্র ছিলেন তেমনি চৌকশ, মিশুক, খেলাধূলায় খুব পারদর্শী ছাড়াও অমায়িক নৈতিক চরিত্রের অধিকারি ছিলেন। প্রাণচঞ্চল মতিউর নিজ যোগ্যতা ও দক্ষতা প্রমাণ করে খ্যাতি অর্জন করলেন নিজেকে একজন অলরাউন্ডার ফ্লাইট ক্যাডেট হিসাবে। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে তিনি অবিস্বরণীয় কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দুই বছর অত্যন্ত সাফল্যের সাথে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেন ১৯৬৩ সালের ২৩ জুন তারিখে এবং সেদিনই তিনি পাইলট অফিসার হিসাবে ফ্লাইট ব্রাঞ্চে কমিশন লাভ করেন। তাঁর কর্মস্থল দেয়া হয় করাচীর মৌরীপুরে যা বর্তমানে মাশরুর বিমান ঘাঁটি। সততা ও কর্তব্যনিষ্ঠার মাধ্যমে সেখানে তিনি ২নং স্কোয়াড্রনে টি-৩৩ বিমানে জেট কনভারশন কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করেন। তারপর এফ-৮৬ সাবরি জেট বিমানে ফাইটার কনভারশন সম্পন্ন করে ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহন করেন এবং সে যুদ্ধে নিষ্ঠার সহিত বিশেষ অবদান রাখেন।

যুদ্ধ পরবর্তীতে তিনি ফ্লাইং ইন্সপেক্টরস স্কুল থেকে উঁচ্চমান কোর্স সম্পন্ন করে কোয়ালিফাইড ফ্লাইং ইনস্পেক্টর হিসাবে রিসালপুর একাডেমিতে নিয়োগ লাভ করেন। সেখানে তিনি টি-৬জি হারভার্ড ও টি-৩৭ বিমানে প্রশিক্ষক হিসাবে নিজের মেধার বহির্প্রকাশ সাফল্যের সাথে উন্মোচন করেন। ফলশ্র“তিতে ১৯৬৭ সালের ২৩ জুলাই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

অতিব নৈতিক চরিত্রের অধিকারি মতিউর দেখতে যেমন সুদর্শন, কর্তব্য পালনেও ছিলেন সর্বদা আন্তরিক। সময়ের কাজ তিনি যথাসময়ে করতে পছন্দ করতেন। এছাড়া অধিনস্থদের যেমন ভালবাসতেন, ঊর্দ্ধতনদের তেমনি শ্রদ্ধা করতেন। তাঁর কর্মস্প­ীহা আর অমায়িক চরিত্রের প্রতি মূল্যায়ণ স্বরুপ ১৯৬৭ সালের ৪ অক্টোবর তাঁকে ‘সিতারায়ে হার্ব’ খেতাবে ভূষিত করা হয়। অতপর ১৯৭০ সালে ২নং জেড কনভারশন স্কোয়াড্রনে ইন্সট্রাক্টর হিসাবে নিযুক্ত হন এবং সেখানেই কর্মরত ছিলেন।

১৯৭১ এ স্বাধীন একটি রাষ্ট্র লাভের আশায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন সমগ্র বাঙালি জাতিকে একত্রিত করে প্রতিবাদ আর প্রতিরোধের সংগ্রামী চেতনায় জেগে উঠেছিলেন এবং ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ ভাষণের মাধ্যমে যখন সমগ্র জাতিকে যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে নির্দেশ প্রদান করেছিলেন, বঙ্গবন্ধুর সেই আহবানে যখন বাংলার মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল হানাদার পাক বাহিনীর পৈশাচিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে তখন এই বীর সর্বোত্তম মতিউরর ঘুমিয়ে ছিলেননা। মাতৃভূমির বিজয় ছিনিয়ে আনতে তিনি ছুটিতে আসেন স্বসস্ত্র যুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে এবং ভৈরবে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। দীর্ঘ দিনের শাসন শোষণ ও নির্যাতনের বেড়াজালকে ছিন্ন করতে মতিউর গর্জে উঠেন এবং সেই যুদ্ধে সাহসিকতার পরিচয় দেখিয়ে ভূয়সি প্রসংশিত হন।

ছুটি শেষে মে মাসে তিনি পাকিস্তানে ফিরে যান। সেখানে গেলে তাঁকে একটিভ ফ্লাইং থেকে সরিয়ে করাচিস্থ মৌরীপুর বিমান ঘাঁটি তথা মাশরুর বিমান ঘাঁটিতে ফ্লাইট সেফটি অফিসার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু কর্মে মতিউরের মন আর আগের মত বসেনা। তাঁর মন দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য ব্যকুল হয়ে উঠে। বিশ্ব ভূবনে এক টুকরা মানচিত্র আর স্বাধীন একটি দেশ ও জাতি গঠনের স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ফুঁসে উঠতে থাকেন পাক হানাদার ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে। এত মহা কঠিন কাজ! কিভাবে সম্ভব !! সারাক্ষণ শুধু তাই ভাবতে থাকেন। হঠাৎ তাঁর ভাবনায় চলে আসে, পাক বাহিনী সামরিক দিক দিয়ে সুশিক্ষিত ও আধুনিক মরণস্রে সুসজ্জিত, তাদের মোকাবেলা করতে আমাদের তেমন কিছু নেই। আমাকে তেমন কিছু অর্জন করতে হবে। এই ভাবনার ফলস্বরুপ দেশের জন্য তিনি একটি বিমান নিয়ে পালিয়ে আসার পরিকল্পনা করেন। তাঁর এই পরিকল্পনার কথা তিনি অতি ঘনিষ্ঠজন ও বিশ্বস্ত সহকর্মীদের জানান।

সেই লক্ষ্যে শুরু হয় মিশন। ১৯৭১ এর ২০ অগাস্ট। সকালে মাশরুর বিমান ঘাঁটি থেকে পাইলট অফিসার রশিদ মিনহাজ দুই আসন বিশিষ্ঠ একটি টি-৩৩ বিমান নিয়ে সলো ফ্লাইটে নিয়মিত প্রশিক্ষণের জন্য রওয়ানা হন। মাতৃভূমির স্বাধীনতা অর্জনে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে মতিউর রহমান তাঁর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগটি হাতে পেয়ে যান। তিনি তাঁর নিজ গাড়ি চালিয়ে ট্যাক্সি ট্র্যাক এর পাশে গাছ গাছড়ার আড়ালে অবস্থান নেন, যেন কট্রোল টাওয়ার থেকে তাঁকে দেখা না যায়। রশিদ মিনহাজের বিমানটি তাঁর কাছাকাছি আসা মাত্রই ফ্লাইট সেফটি অফিসার হিসাবে তাকে হাতে ইশারা দেন থামার জন্য। মিনহাজ বিমান থামিয়ে কেনোপি খোলা মাত্রই মতিউর লাফ দিয়ে বিমানে উঠে পড়েন। অফিসারের সম্মানার্থে মিনহাজ মাস্ক খুললেন। এ সুবাদে মতিউর তাকে ক্লোরোফরম দিয়ে সাময়িকভাবে অজ্ঞান করেন। অতঃপর তিনি ককপিটের শূন্য আসনটিতে বসে বিমান নিয়ে উড্ডয়ন হন।

মতিউরের চোখে মুখে বিজয়ের চিহ্ন। সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে উড়ছিলেন বিমান নিয়ে। তবে র‌্যাডারকে ফাঁকি দেয়ার জন্য খুব নিচু দিয়ে উড়ে ভারতের জামনগর বিমান ঘাঁটি লক্ষ্য করে যেতে থাকেন। অনেক আশা, প্রত্যাশা আর শুভ দিনের স্বপ্ন বুকে গেঁথে ছুটছেন তো ছুটছেন এই বীর পুরুষ। প্রতিটি মুহুর্তে জল্পনা-কল্পনা দেশ স্বাধীন হবে, বাঙালি জাতি বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। সকল যুলুম, অন্যায় বিতাড়িত হবে। সোনার বাংলায় সোনালী দিন ফিরে আসবে।

ইতোমধ্যে রশিদ মিনহাজের জ্ঞান ফিরে আসে। তিনি বিমান নিয়ন্ত্রণে নেয়ার জন্য মতিউরের সাথে শারীরীক সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে যান। চলতে থাকে তুমুল ধস্তাদস্তি। দেশের মায়ায় মতিউর হাল ছাড়তে রাজি নন। ধস্তাদস্তি চলছে আর বিমান কাতচিৎ হচ্ছে। এভাবে বেশ সময় চলতে থাকে। একপর্যায়ে ভারত সীমান্তের কাছে থাট্রা নামক স্থানে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে যায়। বাংলার মুক্তিকামী মানুষের দুঃসাহসিক বীর সর্বোত্তম মতিউর রহমান শাহাদাৎ বরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। দূর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি উভয়ের লাশ পাওয়া যায়। পাকিস্তানের মাশরুর বিমান ঘাঁটিতে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের সারিতে মতিউরকে দাফন করা হয়।

মতিউরের দেশ প্রেম, দুঃসাহসিক অভিযান আর দৃঢ় চেতনার জন্য মুক্তিকামী বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল তুঙ্গে উঠেছিল। অপরদিকে হানাদার বাহিনীর নৈতিক মনোবল দুর্বল হয়ে পড়ে ও চরম ভাবে ভীত হয়। বাংলাদেশের আপমর জনতা প্রিয় প্রাণের মায়া তুচ্ছ করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন দেশমাতৃকার স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে। নারী-কিশোরগণও শামিল হয়েছিলেন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে। মতিউর নেই। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন পূরণ হল। স্বাধীন হল বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের অসিম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ অভিযান, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের মূল্যায়ন স্বরুপ এই বীর সন্তানকে চির স্বরণীয় করে রাখার জন্য মরণোত্তর বীর শ্রেষ্ঠ খেতাবে ভূষিত করেন এবং সুদীর্ঘ পয়ত্রিশ বছর পর ২০০৬ সালের ২৪ জুন তাঁর দেহবাশেষ দেশের মাটিতে এনে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে সমাহিত করেন।

বাংলার এই কৃতি সন্তান জাতীয় বীর। মহান সৃষ্টিকর্তা পবিত্র আল-কোরআনে বলেন, “আল্লাহর রাস্তায় যারা নিহত হয়, তাঁদেরকে তোমরা মৃত বলিওনা বরং তাঁরা জীবিত।” তাইতো শহীদ মতিউর রহমান আজ সমগ্র বাংলার নর-নারীদের অন্তরে জাগ্রত। আছে, থাকবে। তিনি আমাদের গর্ব। আমরা তাঁকে ভুলবনা, কখনো না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানি হক মহান সৃষ্টিকর্তা পবিত্র আল-কোরআনে বলেন, “আল্লাহর রাস্তায় যারা নিহত হয়, তাঁদেরকে তোমরা মৃত বলিওনা বরং তাঁরা জীবিত।” তাইতো শহীদ মতিউর রহমান আজ সমগ্র বাংলার নর-নারীদের অন্তরে জাগ্রত। আছে, থাকবে। তিনি আমাদের গর্ব। আমরা তাঁকে ভুলবনা, কখনো না।......খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া ..বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান কে নিয়ে লিখার জন্য সালাম ও ধন্যবাদ
মারুফ মুস্তাফা আযাদ ঐ মিয়া!!!! কামটা কি করলেন?? ভোট বন্ধ করছেন ক্যান?
সূর্য তথ্যবহুল সুন্দর কাহিনী। অনেকটা পরিচিত আবার অনেক অজানা তথ্য জানাও হলো। অনেক অনেক শুভকামনা।
মামুন ম. আজিজ বর্ননার ভাষা বেশ উন্নয়নের ছোয়া পেয়েছে তোমার লেখায়। ...একিট ঐতিহাসিক চরিত্রকে বাস্তবতার নিরিখে ইতিহাস এর মত তুলে ধরেেছে ..গল্পের আঙ্গিক দেয়ার চেষ্টাও করেছে। সাধুবাদ।
মনির মুকুল এমন মানুষের নাম সোনার মোড়কে বাঁধানো থাকবে বাংলাদেশের ইতিহাসে। পাকিস্তানের মাশরুর বিমান ঘাঁটির যেখানে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর ছিল সেখানে পাকিস্তানিরা লিখে রেখেছিল “এখানে একজন গাদ্দার শুয়ে আছে”। আমরাই জানি এই মানুষটা আসলে কী?
মিলন বনিক সুনিপুন হাতে বিশদভাবে নিখুত শিল্পীর তুলিতে একেছেন বাংলার বীর শ্রেষ্ঠ মতিউরের জীবন সংগ্রাম...খুভ ভালো লাগলো..শুভ কামনা...
ওয়াছিম বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের সম্পর্কে পড়ে ভালো লাগলো, খুব খুব সুন্দর একটা লেখা.....................
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি গল্প ভালো লাগলো বিন আরফান অশেষ শুভকামনা..মুল্যায়ন করতে পারলাম না বলে দুক্ষিত.........
জাফর পাঠাণ আরেকটি কথা মনে রাখবেন এই গল্প পড়ে পূর্ণ নাম্বার না দিয়ে বের হওয়া যায় না ।বের না হতে পেরে ৫ দেওয়াতে দরজা খুলে গেলো.....

০১ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪